top of page
For Newsletter
new logo.jpg

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইন্দোনেশিয়া । সুনামির সতর্কতা জারি


২০০৪ সালের সুনামির স্মৃতি উস্কে ফের ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইন্দোনেশিয়া। কেঁপে উঠল ফ্লোরেস দ্বীপের উপকূলবর্তী এলাকা। রিখটার স্কেলে কম্পনের তীব্রতা ছিল ৭.৪। শক্তিশালী এই কম্পনের পর সুনামির সতর্কতা জারি করল সে দেশের প্রশাসন। আমেরিকার ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা জানিয়েছে, ফ্লোরেস দ্বীপের থেকে ১৮ কিলোমিটার দূরে সমুদ্রের অভ্যন্তরে ছিল ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল। ফলে, যে কোনও সময় সুনামি আছড়ে পড়তে পারে বলে সতর্ক করা হয়েছে। এই ভূমিকম্পে কোনও ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি। জানা গিয়েছে, সোমবার রাত প্রায় ৩টে বেজে ২০ মিনিট ২৩ সেকেন্ডে কেঁপে ওঠে দ্বীপরাষ্ট্রের মাটি।

প্রশান্ত মহাসাগরের ‘রিং অব ফায়ার’-এর মধ্যেই অবস্থান ইন্দোনেশিয়ার। ফলে হামেশাই ভূমিকম্প ও আগ্ন্যুৎপাতের ঘটনা ঘটে। যেমন গত এক সপ্তাহ ধরে জেগে উঠেছে আগ্নেয়াগিরি। ডিসেম্বরের শুরু থেকেই লাভা উদ্গীরণ করছে সুমেরু আগ্নেয়গিরি। ইতিমধ্যে বহু মানুষের প্রাণহানিও ঘটেছে। এর ফলে রোবার হালমাহেরার উত্তরে একটি ভূমিকম্প অনুভূত হয় এই বছর মে মাসে , রিখটার স্কেলে যার মাত্রা ছিল ৬‌.৬। ইন্দোনেশিয়ায় মোট ১৩০টি সক্রিয় আগ্নেয়গিরি রয়েছে। এই বছরের জানুয়ারি মাসের সেমেরু থেকে অগ্ন্যুৎপাত হয়েছিল।

২০১৮ সালে লম্বক দ্বীপে কয়েক সপ্তাহজুড়ে একাধিক ভূমিকম্প অনুভূত হয়। হলিডে দ্বীপ এবং নিকটবর্তী সামবাওয়া এলাকায় সাড়ে পাঁচশোর বেশি মানুষের মৃত্যু হয়। ওই বছরের শেষের দিকে সুলাওয়েসি দ্বীপের পালু ৭.৫ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প হয়। মারা যান ৪৩০০ মানুষকে নিহত বা নিখোঁজ ঘোষণা করা হয়।

২০০৪ সালের ২৬ ডিসেম্বর ইন্দোনেশিয়ায় ৯.১ মাত্রার ভূমিকম্প হয়েছিল। তার জেরে উত্তর-পশ্চিম সুমাত্রায় আছড়ে পড়েছিল সুনামি। সেই ধাক্কায় ইন্দোনেশিয়া, শ্রীলঙ্কা, ভারত, তাইল্যান্ডের প্রায় আড়াই লাখ মানুষের মৃত্যু হয়েছিল।


Check out for more news on https://www.facebook.com/AMPTvIndia

Subscribe for more stories https://www.youtube.com/c/AMPTvIndia

Comments


movie-entertainment-logo-vector-38310588.png
bottom of page