top of page
For Newsletter
new logo.jpg

"পুরুষরা কি আজ সমাজে ব্রাত্য !"




বাঙালির প্রধান উৎসব শারদীয়া বা দূর্গোৎসব। আজ মহা ষষ্ঠি, পুরুষ কল‍্যান পাবলিক চ‍্যারিটেবল ট্রাষ্ট এর পক্ষ থেকে এক অভিনব কর্মসূচী নেওয়া হয় সারা কলকাতা জুড়ে।

বহু পুরুষ এই অনুষ্ঠানের দিনেও হয়তো ভিতরে ভিতরে তীব্র মনোকষ্টে ভুগছেন। মিথ্যা মামলা বা কোন ক্ষুদ্র স্বার্থের তাগিদে ষড়যন্ত্র করে তার সংসার ছিন্নভিন্ন করে দিয়েছে কেউ । তাই পূজামন্ডপে আর সেরকম যাওয়া হয় না। বা গেলেও মন ভালো লাগে না। বহু বাবা অন্যান্য বছরের ন্যায় এবারও পূজায় নিজের সন্তানকে ছাড়াই কাটাতে বাধ্য হবেন বা হচ্ছেন বিচ্ছেদের কারনে । হয়তো অনেকেই বাচ্চার বাবা ডাক শোনার জন্য আকুল হয়ে অপেক্ষা করেন কিন্তু ভাগ্যের পরিহাসে আজ তা দূর অস্ত। পুরুষ কল‍্যান পাবলিক চ‍্যারিটেবল ট্রাষ্টের তরফ থেকে এইবছর তাই এই পুজো তে অভিনব প্রচার করেন বিভিন্ন পুজা ম ন্ডপে, বিষয় ছিলো "পুরুষরা কি আজ সমাজে ব্রাত্য !"

সংগঠনের সদস্যরা চেষ্টা করেছিলেন এই বিষয় নিয়ে বিভিন্ন পূজামন্ডপে যাবার। পুরুষ অধিকার আন্দোলনকে যাতে মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া যায়।

এই কর্মসূচির আরো একটি লক্ষ্য, পুরুষ অধিকার আন্দোলনের সাথে যে লজ্জা এবং সংকোচ জড়িত থাকে তা মন থেকে তা দূর করা । বাচচাকে দেখতে না দেওয়ার অন্যায়টা অনেক দিন ধরেই চলে আসছে ।

অনেকেই হয়তো তার বাচ্চাকে এই পুজো তে জামা কাপড় দিতে পারেন নি,কারন তার স্ত্রী বা শ্বশুড় শ্বাশুড়ি ফিরিয়ে দিয়েছেন । বিচ্ছেদ চলা কালীন পুরুষকে বাচ্চার ভরনপোষন, বাচচার মায়ের ভরনপোষণ এর দায়িত্ব যে কোন ভাবেই পালন করতে হচ্ছে। বাচচার ভরনপোষণ না করলে আইনের বিধানে জেল, অথচ সেই বাচ্চা দেখার অধিকার পুরুষ এর প্রায় নেই বললেই চলে। বাচ্চা দেখার ব্যবস্থা হলেও বাচ্চা দেখতে গেলে মিথ্যা অভিযোগ, কেসের ভ্রুকুটি। আজ বিনা কারণে সব কিছু গায়ের জোরে বা একপেশে আইনের বলে ছিনিয়ে নেওয়া হয়েছে । তাই লজ্জা পুরুষ এর নয়, লজ্জা যে মিথ্যা মামলা করেছে তার। এই লজ্জা এবং সংকোচ পরিত্যাগ করে অনেক পিতাই সচতনতামুলক এই অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন।

সংগঠনের ট্রাস্টি ডঃ রাতুল রায় সমস্ত শিশুর থেকে বিচ্ছিন্ন পিতার উদ্দেশ্যে জানিয়েছেন

"আপনাদের সবাইকে আমাদের তরফ থেকে বলব মন খারাপ করে থাকবেন না। আমরা এব্যাপারে আরও গন আন্দোলন গড়ে তুলবো। আমরা যৌথ অভিভাবকত্ব নিয়ে আগেই কলকাতা হাইকোর্ট এ জনস্বার্থ মামলা করেছি, বিভিন্ন জেলা থেকেও কর্মসুচী নিচ্ছি। আগামীকাল মহা সপ্তমীর দিনও নদীয়া জেলা সংগঠনের পক্ষ থেকে ও আমাদের পরিক্রমা শুরু হবে রানাঘাট থেকে বাতকুল্লা । আমরা আশায় আছি কোন একদিন শিশু তার পিতৃ স্নেহ থেকে বঞ্চিত হবে না, কোন একদিন পিতা তার শিশু কে তার কছে পাবে।"



Check out for more news on https://www.facebook.com/AMPTvNews

Subscribe for more stories https://bit.ly/3Fv80Cc


Watch Latest Movie From The House Of AMS Motion Pictures


অষ্টমীর আবদার




movie-entertainment-logo-vector-38310588.png
bottom of page