করোনার প্রভাব টোকিও অলিম্পিকেও - অনুশীলনের অভাবে স্বপ্ন অধরাই থেকে গেল বাঙালি কন্যার
দীপা কর্মকার ২০১৬ সালে রিও অলিম্পিক্সের আর্টিস্টিক জিমন্যাস্টিক্সের ফাইনালে পৌঁছেছিলেন তা নয় বলা ভাল মেডেল জয়ের দোরগোড়ায় পৌঁছে ও তাকে সেবার নিরাস হয়েই ফিরতে হয়েছিল।
টোকিও গেমসেও আরেক বাঙালি মেয়ে প্রনতি নায়েককে নিয়ে ও আশায় বুক বেঁধেছিল গোটা দেশের মতন বাংলাও। তবে সেই আশা পূরন হয়নি। কোয়ালিফাইং রাউন্ডের গন্ডি টপকাতে পারেননি প্রণতি। প্রণতির ছোটবেলার কোচ মিনারা বেগমও তাঁর উপর তার ক্ষোভ উগড়ে দিয়েছিলেন। এমন আবহে টোকিও গেমস থেকে ছিটকে যাওয়ার পরদিনই সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করলেন জিমন্যাস্ট প্রণতি নায়েক।
রবিবার কোয়ালিফাইং রাউন্ডে নিজের ক্যারিয়ারের সেরা পারফরম্যান্সের ধারেকাছে পৌঁছতে পারেননি প্রণতি। ইভেন্টের প্রতিটি বিভাগে নিরাশ করেন তিনি। সোমবার সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রণতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন তাঁর কোচ লক্ষ্মণ শর্মার প্রতি এবং সাথে সাথে পরের প্যারিস অলিম্পিক্সে ঘুরে দাঁড়ানোর ব্যাপারে অঙ্গীকারবদ্ধ হন।
কোচের সঙ্গে একটি ছবি পোস্ট করে তিনি লিখেছেন 'টোকিও গেমসে পারফর্ম করতে পেরে খুশি। এত বড় মঞ্চে দেশের হয়ে পারফরম্যান্স করতে পারার জন্য নিজেকে ভাগ্যবান বলে মনে করি। কোচকে উদ্দেশ্য করে তিনি লেখেন 'মাত্র দু’ মাসের প্রস্তুতিতে আমি অলিম্পিক্সের মতন ইভেন্টে নেমেছি। লক্ষ্মন স্যারকে ধন্যবাদ জানাই। একজন জিমন্যাস্টই জানেন, দু’মাসের প্রস্তুতি নিয়ে অলিম্পিক্সের মতন প্রতিযোগিতায় নামা যায় না। করোনার কারনে একবছর ভাল করে অনুশীলন করতে পারিনি। তবে স্যারই আমাকে বুঝিয়েছিলেন যে বড় মঞ্চে নিজের সেরাটা দিতে পারব।'
Check out for more news on https://www.facebook.com/AMPTvNews
Subscribe for more stories https://www.youtube.com/c/AMPMusicChannel
Comments